কাকিমা কে ওই ভাবে দেখার পর থেকে আমার সব রুটিন চেঞ্জ হয়ে গেলো।রোজ কাকিমার বাথরুমে ঢোকা বেরোনো জন্য অপেক্ষা করতাম আর কাকিমার রূপ দেখে বাঁড়া খিঁচতাম। অন্য সময়েও কাকিমার শরীর টা গিলে খেতাম। কখনো মাই এর খাঁজ কখনো পিঠ কখনো কোমরের খাঁজ আবার কখনো কাকিমার স্লিভলেস ব্লাউজের ফাঁক দিয়ে ফর্সা বগল। এই ভাবেই চলছিল কিন্তু মন আরও বেশি কিছু চায়।কবে কাকিমাকে বিছানায় চিৎ করে ফেলে আমার ৬ ইঞ্চি বাঁড়া দিয়ে ঘপাঘপ চুদবো সেই চিন্তা মাথায় সবসময় গুরছে।এরকমই একদিন বাথরুম এ বসে কাকিমার কথা চিন্তা করে বাঁড়া খিঁচতে খিঁচতে হটাৎ বাথরুম এর ছোটো ভেন্টিলেটর এর দিকে চোখ পড়লো। যেটার ওপাশে একটা ছোটো স্টোররুম ছিলো। ব্যাস যেই দেখা সেই কাজ শুরু।আমি লুকিয়ে কাকিমাকে একদম ল্যাংটো দেখার সুযোগে একদিন স্টোররুমে ঢুকে কাকিমার চান করতে আসার জন্যে অপেক্ষা করতে থাকলাম।
সেই শুরু আমি প্রতিদিন কাকিমা কে স্নান করতে দেখি আর মজা নিতে থাকি।
কাকিমা – অভি একবার এ ঘরে আয় তো।
আমি চমকে উঠলাম ,কাকিমা ঘরে আছে ?তাহলে স্নান এ গেলো না কোনো? সাভাবিক ভাবেই কাকিমার ঘরে গেলাম।
এতটুকু বলার সাথে সাথে কি হলো জানি না কাকিমা আমার সামনে উঠে এসে আমার গালে একটা সপাটে চড় মারলো।
হটাৎ এইরকম পরিস্থিতিতে আমি শুধু আমার গাল ধরে নিজেকে সামলে নিয়ে দাড়িয়ে থাকলাম।
কাকিমা – ছি তুই এতটা নোংরা? ভাবতেই আমার কিরকম হচ্ছে। আর কোনো দিনো বিনা কারণে আমার সামনে আসবি না।
আমি তখনই বুঝে গেছি আমি ধরা পড়ে গেছি।কিন্তু কি ভাবে ? কাকিমা তো আমায় দেখেনি?
আমি – কি হয়েছে কাকিমা ? আমি কি করলাম?
আমি আর কোনো উত্তর না দিয়ে আমার ঘরে চলে আসি। নিজেকে সেই মুহূর্তে খুব ছোটো মনে হচ্ছে।
কিছুই বুঝে ওঠার আগে আমার এডমিশান হয়ে গেলো কলকাতায় আর আমরা থাকার ব্যাবস্থা হলো কাকুর ফ্ল্যাট এ।
আমিও একটা ভয়ের সাথে আমার নতুন গন্তব্যের দিকে বেরিয়ে পড়লাম একদিন।
0 Comments